অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ২০২৪

আপনি দেশের নাগরিক হিসেবে জাতীয় পরিচয় পত্রের আবেদন করার পরে এইমাত্র  জানতে পারলেন আপনি দেশের ভোটার হয়েছেন। এবং আপনার ভোটার আইডি কার্ডটি অনলাইন থেকে এখনি ডাউনলোড করেছেন। এবং সেখানেই হঠাৎ আপনি লক্ষ্য করলেন আপনার ভোটার আইডি কার্ডে আপনার নাম অথবা আপনার পিতা-মাতার নাম বা যেকোনো তথ্য আপনার ভোটার আইডি কার্ডে ভুল করা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি ঠিক সাথে ৭-১৫ দিনের মধ্যেই অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ভুলের সংশোধন করে নিতে পারেন।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ২০২৪

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি প্রয়োজন :

•শিক্ষা সনদ এর কপি ;

•পাসপোর্ট এর কপি;

• ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি;

• ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ এর কপি;

• এমপিও সিট বা সার্ভিস বইয়ের কপি ;

• বিয়ের কাবিননামা এর কপি; 

• পিতা-মাতার আইডি কার্ড এর কপি ;

• সন্তানের আইডি কার্ডের কপি।


তবে সকল ধরনের সংশোধনে এই সকল প্রকার সনদ গুলোর প্রয়োজন পড়বে না । আপনার কোন তথ্যের ভুল রয়েছে যা সংশোধনের প্রয়োজন সেই তথ্যের ওপর ভিত্তি করে যে কোন দুটি সনদ ব্যবহার করে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের সংশোধন করা সম্ভব।


আপনার তথ্য সংশোধনের ধরন অনুযায়ী আপনার সনদ বা ফাইল অথবা ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়ে থাকে। সংশোধনের ধরনের উপর ভিত্তি করে আপনার যে ডকুমেন্টগুলোর প্রয়োজন সেগুলো নিম্নে বিস্তারিতভাবে দেওয়া হল:-


ক. নাম সংশোধন :

আপনার এনআইডি কার্ডে যদি নামের সংশোধন করার প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে আপনার সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো হল..


# জন্ম নিবন্ধন সনদ ,

# পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স ,

# এসএসসি ,এইচএসসি অথবা সমমান পরীক্ষার সার্টিফিকেট, 

# এমপিও শিট/সার্ভিস বহি বিবাহের কাবিননামা,

# কমপক্ষে দুইটি সন্তানের এনআইডি কার্ডের কপি যেখানে পিতা-মাতার নাম শুদ্ধ করে দেওয়া থাকবে। 

এই ডকুমেন্ট গুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ভুলকৃত নামের সংশোধন করতে পারবেন।


খ. জন্ম তারিখ সংশোধন :

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রে যদি আপনার জন্ম তারিখ ভুল দেওয়া হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে তা সংশোধন করা খুবই জরুরী। আর এই জন্ম তারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট লাগবে সেগুলো হল…. 


# এসএসসি বা এইচএসসি অথবা সমমানের সনদঅনলাইন ,

# জন্ম নিবন্ধন সনদ

# পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স,

# এমপিও সিট/সার্ভিস বহি

# বিবাহের কাবিন নামা,

# কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়ন।


এই ডকুমেন্টগুলো ব্যবহার করে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্ম তারিখের ভুলের সংশোধন করা সম্ভব হবে।


গ.নিজ পিতা/স্বামী/মাতার নাম সংশোধন :

আপনার ভোটার আইডি কার্ডে যদি আপনার পিতা মাতা বা স্বামীর নামের ভুল হয়ে থাকে তার সংশোধনের জন্য নিম্নোক্ত ধাপ গুলো অবলম্বন করতে হবে।


# এস.এসসি/সমমান সনদ

# নাগরিকত্ব সনদ

# জন্ম সনদ

# চাকুরীর প্রমাণপত্র

# পাসপোর্ট

# নিকাহনামা

# পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি

আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত দলিলাদি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে।


ঘ.বিবাহ/বিবাহবিচ্ছেদের কারণে সংশোধণ :

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে যদি স্বামীর নাম ঠিকানা দেওয়া থাকে। এবং আপনাদের মাঝে যদি বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে থাকে আপনি যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র থেকে আপনার স্বামীর পরিচয় মুছে ফেলতে চান বা সংশোধন করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য নিজের ডকুমেন্ট গুলোর প্রয়োজন পড়বে।


# বিবাহের কারণে স্বামীর নাম অন্তর্ভুক্ত করতে চাইলে- কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।

# বিবাহ-বিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে- তালাকনামার সত্যায়িত কপি দাখিল করতে হবে।


ঙ.বিবিধ সংশোধন :

জাতীয় পরিচয়পত্রে কোন নামের পূর্বে পদবী, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না।


# জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে "মৃত" হিসেবে উল্লেখ করার কারণে

# পিতা/স্বামী/মাতাকে "মৃত" উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যু সনদ দাখিল করতে হবে

পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।


চ.রক্তের গ্রুপ সংশোধন :

রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।


ছ. ঠিকানা সংশোধন :

আপনার আইডিতে যদি আপনার ঠিকানা ভুল দেওয়া হয়ে থাকে এবং তা সংশোধনের প্রয়োজন পড়ে সে ক্ষেত্রে ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য আপনাকে নিচের দেওয়ার নিয়ম অনুসারে আবেদন করতে হবে।

ঠিকানা পরিবর্তনের বিষয়ে ফরম-১৩/ফরম-১৪ এ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।


# প্রকল্প অফিসে ভোটার এলাকা পরবর্তন ছাড়া শুধু ঠিকানায় নম্বর বা বানান ভুল থাকলে তা সংশোধন করা হয়।

# গ্যাস/বিদ্যুৎ/টলিফোন বিলেরকপি,করআদায়েরকপি

# চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনারের প্রত্যয়নপত্র ইত্যাদি দাখিল করতে হবে।

# এজন্য পরিবারের কোন সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি



জ. হালনাগাদ কর্মসূচীর সংশোধন/পুনঃ ইস্যু :

২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচীতে যাদের নাম ভোটার তালিকায় অন্তৰ্ভূক্ত করা হয়েছে তাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্র কোন ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে ডিসেম্বর, ২০১০ মাসের পর যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হল।


ঝ. সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ :

বিতরণের জন্যনিরিত তারিখের ৭(সাত) দিনের মধ্যে কাউন্টার হতে সংশোধিত পরিচয়পত্র গ্রহণ করা না হলে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।


ঞ. হারানো পরিচয়পত্রের ডুপ্লিকেট ইস্যু :

 আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি যদি হারিয়ে গিয়ে থাকে সেক্ষেত্রে তা পুনরায় তৈরি করার জন্য নিচের ধাপগুলো অবলম্বন করতে হবে।


# পরিচয়পত্র হারানোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর/আইডি নম্বর উল্লেখ করে জিডি করে তার মূল কপিসহ সাদা কাগজ/সরবরাহকৃত ছকে আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকার পত্র গ্রহণ করতে হবে।


# প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লিখিত ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। নম্বর ভুল হলে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র ইস্যুকরণ সময় সাপেক্ষ।


# বিতরণের জন্য নির্ধারিত তারিখের ৭(সাত) দিনের মধ্যে কাউন্টার হতে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র গ্রহণ করা না হলে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।


ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে :

ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে ফি নির্ধারণ করা হয়ে থাকে ২৩০ টাকা। এছাড়াও ভোটার আইডি কার্ডের অন্যান্য তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে ১১৫ টাকা ফি ধার্য করা হয়ে থাকে। সকল ধরনের তথ্য সংশোধনের জন্য সর্বমোট ফি নির্ধারণ করা হয়ে থাকে ৩৪৫ টাকা। আর এই ফি গুলো পরিশোধ করা হয়ে থাকে বিকাশ বা রকেট অ্যাপের মাধ্যমে।


অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের সংশোধনের জন্য কিভাবে আবেদন করবেন :

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি সংশোধনের জন্য সর্বপ্রথম services.nidw.gov.bd এই লিংকে প্রবেশ করতে হবে। এখানে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনার এনআইডি কার্ডের নাম্বার,জন্ম তারিখ ও ঠিকানা দিয়ে একাউন্টটি ওপেন করতে হবে। এরপর প্রোফাইলটি লগইন করতে হবে  এবং এডিট লিংকে ক্লিক করে আপনার ভুল তথ্য গুলোর সংশোধন করতে হবে। এরপর আপনার সংশোধন ফি এবং তার প্রমাণ পত্র আপলোড করে আপনার আবেদনপত্র জমা দিন। আপনার আবেদনটি অনুমোদিত হওয়ার পর আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ভুল তথ্য গুলো সংশোধিত হবে।



আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি সংশোধনের জন্য আবেদনটি কিভাবে করবেন তা স্টেপ বাই স্টেপ নিচে দেওয়া হলো:-


১. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র/ডকুমেন্ট এর ছবি তুলতে হবে অথবা স্ক্যান করতে হবে :-

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র টি সংশোধন করার পূর্বেই অবশ্যই আপনার উচিত আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো প্রমাণ সহকারে স্ক্যান করে নির্দিষ্ট সাইজের মধ্যে ক্রপ করে নেওয়া। আপনার পক্ষে যদি স্ক্যান করা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে সেই তথ্যগুলোর স্পষ্টভাবে ছবি তুলে নিতে হবে।


২. জাতীয় পরিচয় পত্রটি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে:-

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র টি যদি ওয়েবসাইটে পূর্বেই রেজিস্ট্রেশন করা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার আর ওয়েবসাইটটি রেজিস্ট্রেশন করতে হবে না। আপনি সরাসরি এনআইডি কার্ডের নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিতে হবে।


৩. তথ্য সংশোধন করতে হবে:-

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র টি লগইন করার পরেই সর্বপ্রথম আপনাকে প্রোফাইল অপশন এ যেতে হবে। এখানে আপনার তিন ধরনের তথ্য থাকে অন্যান্য তথ্য,ব্যক্তিগত তথ্য,ঠিকানা।


আপনার ব্যক্তিগত তথ্যে যদি ভুল হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যটি সংশোধন করার জন্য উপরে ডান পাশে এডিট বাটন থাকবে সেখানে ক্লিক করতে হবে। এবং সেখানে তথ্য সংশোধন করার জন্য একটি অপশন পাবেন।


আপনি যে তথ্যটি ভুল হয়েছিল এবং তার সংশোধন করতে চান, তার বাম পাশের টিক অপশনে ক্লিক করতে হবে। এভাবে আপনার ভুল তথ্যগুলো প্রমাণপত্রের সাথে মিল রেখে সঠিকভাবে টাইপ করতে হবে। তারপর, পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।


৪. জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি প্রদান :

আপনার ভুলকৃত জাতীয় পরিচয় পত্রটি সংশোধনের ক্ষেত্রে আপনাকে একটি ফ্রি প্রদান করতে হবে। এই সিটি আপনার ভুল তথ্যের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তবে মনে রাখবেন আপনার আবেদনের জন্য কম্পিউটারে যে কাজটি এতক্ষণ ধরে করছিলেন তা এখনো শেষ হয়নি। আপনাকে ফি প্রদান করার পর পুনরায় আবেদনের ফরমটির বাকি কাজগুলো শেষ করতে হবে।

বিকাশের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের সংশোধন ফ্রী দেওয়ার নিয়ম: বিকাশের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা দেওয়ার জন্য প্রথমেই আপনাকে বিকাশ এ্যাপ এ প্রবেশ করতে হবে। এরপর এখান থেকে থেকে আপনার বিকাশ একাউন্টে লগইন করতে হবেএবং নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে।

•পে বিল অপশনে যান;

•সরকারি ফি অপশনে ক্লিক করুন এবং 

•NID Service অপশনটি বাছাই করুন;

•আপনার NID নম্বরটি ইংরেজিতে লিখুন;

•আপনার আবেদনের ধরণ বাছাই করুন;

•আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন।


বিকাশের মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের ফি পরিশোধ করা হলে আপনি জাতীয় পরিচয়পত্রের ওয়েবসাইটে আবার ফিরে যেতে হবে এবং প্রমাণপত্রসমূহ আপলোড করে আবেদনটি সাবমিট করতে হবে। 


৫. ডকুমেন্ট আপলোড এবং আবেদনের ফ্রন্টি সাবমিট করতে যা যা করতে হবে :

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি সংশোধন করতে আপনার যে সকল ফাইল বা ডকমেন্ট এর প্রয়োজন পড়বে তা প্রথমেই সবকিছু সংগ্রহ করে একত্রে সাজিয়ে স্ক্যান অথবা ছবি তুলে একটি ফাইল এর মাধ্যমে সংরক্ষণ করতে হবে। এরপর আপনার প্রয়োজন মোতাবেক ডকুমেন্টগুলো আপলোড করে আপনার ফাইলটি সাবমিট করতে হবে।


আপনার ভোটার আইডি কার্ডের যে তথ্যটি আপনি পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন তা সাপেক্ষে আপনাকে নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে এবং যথাযথ প্রমাণসহ তথ্য সাবমিট করতে হবে।


৬. ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের ফর্ম ডাউনলোড এর নিয়ম :

আপনার সকল প্রকার তথ্য আবেদন ফি যথাযথ প্রদান করা হয়েছে কিনা সেটা দেখে নিতে হবে। এরপর আপনার সকল প্রকার ডকুমেন্ট সাবমিট করতে হবে। এবং তারপরও আপনাকে আবারও ড্যাশবোডে ফিরে আসতে হবে। ড্যাশবোটে ফিরে আসার পর ওপরের দিকে আপনি একটি ডাউনলোড করার লিঙ্ক দেখতে পাবেন। লিংকে ক্লিক করে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের সংশোধনের সংটি ডাউনলোড করে আপনি আপনার নিজের কাছে সংরক্ষণ করতে পারবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

প্রবাসী বাংলার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url